জননেত্রী শেখ হাসিনার সংগ্রামী জীবন
১৯৪৭: ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা এবং তার মা ফজিলাতুন্নেসা মুজিব ‘বঙ্গমাতা’ হিসেবে পরিচিত। তার পরিবারে ৫ ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় শেখ হাসিনা।
১৯৬৫: আজিমপুর গার্লস স্কুল থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের লেখাপড়া শেষ করেন।
১৯৬৭: তৎকালীন সরকারি ইন্টারমিডিয়েট কলেজ (বর্তমান বদরুন্নেসা কলেজ) থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের লেখাপড়া শেষ করেন। কলেজে ১৯৬৬-৬৭ সালে কলেজ স্টুডেন্ট ইউনিয়নের নির্বাচিত ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন তিনি।
১৯৬৮: পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ আলী মিয়াকে বিয়ে করেন তিনি।
১৯৭১: প্রথম সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় ২৭ জুলাই জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৭২: মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল ৯ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৭৩: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ শাখার সদস্য এবং বেগম রোকেয়া হল ছাত্রলীগ ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তিনি।
১৯৭৫: কিছু সেনা সদস্য ১৫ আগস্ট ভোরে তার বাসায় অস্ত্রসহ হামলা চালায়। এ সময় তার বাবা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার মা, তিন ভাই, দুই ভাইয়ের স্ত্রী এবং বাড়িতে থাকা তার অন্যান্য আত্মীয়দের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এ সময় তিনি এবং তার ছোট বোন শেখ রেহানা পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করার কারণে প্রাণে বেঁচে যান।
১৯৭৫-১৯৮১: তৎকালীন সরকার দেশে প্রবেশ নিষিদ্ধ করায় বাধ্য হয়ে নির্বাসনে থাকতে হয় শেখ হাসিনাকে।
১৯৮১: দেশে না থেকেও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন শেখ হাসিনা এবং এই বছর ১৭ মে দেশে ফিরে আসেন তিনি।
১৯৮৩: হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের মার্শাল ল এর বিরুদ্ধে আন্দোলনের জন্য গণতন্ত্র পন্থি ১৫ প্রগতিশীল দল নিয়ে জোট গঠন করেন এবং আন্দোলন করেন।
১৯৮৪: এই বছরের ফেব্রুয়ারি ও নভেম্বর মাসে তাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
১৯৮৫: মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত তাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
১৯৮৬: তার অধীনে থাকা জোট নির্বাচনে অংশ নেয় এবং ৯৭ আসনে বিজয়ী হয়। শেখ হাসিনা বিজয়ী হন তিন আসন থেকে। সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা হন তিনি।
১৯৮৭: জুলাই মাসে সেনা সদস্যদের স্থানীয় প্রশাসনে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য একটি বিল পাশ করতে তোড়জোড় শুরু করে এরশাদের সামরিক সরকার। এ সময় বিরোধী দলে থাকা শেখ হাসিনা পার্লামেন্ট থেকে ‘ওয়াক আউট’ করেন এবং এই বিলের বিরুদ্ধে আন্দোলন করেন এবং এরশাদের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ঘোষণা দিয়ে পার্লামেন্ট সদস্য পদ থেকে ইস্তফা দেন।।
১৯৯০: ৮ দলীয় জোটকে নিয়ে জোরালো রাজনৈতিক আন্দোলন শুরু হয় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। যেখানে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি অন্যান্য দলও অংশ নেয়। ৬ ডিসেম্বর জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা থেকে পদত্যাগ করেন।
১৯৯১: এরশাদের সামরিক শাসনের পতনের পর পঞ্চম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ৭ ফেব্রুয়ারি সেখানে ৮৮ আসনে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিরোধী দল হিসেবে সংসদে যায় আওয়ামী লীগ।
১৯৯৪: পার্লামেন্টারি বাই-ইলেকশনের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে সরকার বিরোধী আন্দোলন শুরু করেন শেখ হাসিনা। এ সময় তার নেতৃত্বে বিরোধী দল সংসদ ত্যাগ করে এবং ডিসেম্বরে সংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন সকলে
১৯৯৫: নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আন্দোলন করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও জোটে থাকা রাজনৈতিক দলগুলো।
১৯৯৬: ১৫ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ জাতীয় নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগ। তাদের জোটে থাকা অন্যান্য দলও এই নির্বাচন বয়কট করে। তীব্র আন্দোলন চলে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করতে। এর ফলে তৎকালীন সরকার বাধ্য হয় পার্লামেন্টে এই বিল পাশ করতে। তিন মাসের মধ্যে এই পার্লামেন্ট বাতিল করে পুনরায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১২ জুন অনুষ্ঠিত এই সপ্তম জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৪৬ আসনে বিজয়ী হয়। ২৩ জন দেশের দশম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করে শেখ হাসিনা। একই বছর নভেম্বরে দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত গঙ্গা-পদ্মা নদীর ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি করেন শেখ হাসিনা।
১৯৯৭: জনসংহতি সমিতি নামে এক সশস্ত্র দলের সঙ্গে শান্তি চুক্তি হয় ডিসেম্বরে। যার মাধ্যমে কয়েক দশক ধরে চলমান চট্টগ্রামের পাহাড়ি অঞ্চলের উত্তেজনা প্রশমন হয়।
২০০১: সফলতার সঙ্গে ৫ বছর দেশ পরিচালনার পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে শেখ হাসিনা সরকার। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মত সঠিক সময় পর্যন্ত ক্ষমতায় থেকে তা শান্তিপূর্ণভাবে হস্তান্তর করে কোন সরকার। অষ্টম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১ অক্টোবর যেখানে ৬২ আসনে বিজয়ী হয়ে তৃতীয়বারের মত সংসদে বিরোধী দল গঠন করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
২০০৪: শেখ হাসিনা অল্পের জন্য রক্ষা পান গ্রেনেড হামলা থেকে। ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে তার ওপর গ্রেনেড হামলার পাশাপাশি গুলিও চালানো হয়। এ ঘটনায় তিনি গুরুতর আহত হন।
২০০৫: ১৪ দলের সমন্বয়ে পরবর্তী নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করার জন্য নির্বাচন ব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির জন্য কার্যক্রম শুরু।
২০০৭-২০০৮: তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাসনে রাখার চেষ্টা করে, কিন্তু দৃঢ়চিত্তে সকল ভয় ও চোখ রাঙ্গান উপেক্ষা করে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা দুর্নীতির মামলা প্রদান করা হয় এবং প্রায় ১ বছর জেলে আটকে রাখা হয়।
২০০৮: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নবম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ২৯ ডিসেম্বর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৪ দল ২৬২ আসনে বিজয়ী হয়, যেখানে আওয়ামী লীগ বিজয় লাভ করে ২৩০ আসনে।
২০০৯: দ্বিতীয়বারের মত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করে শেখ হাসিনা ৬ জানুয়ারি। এই বছর ৯ মে তার স্বামী পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া মারা যায়। একই সঙ্গে এই বছর ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি দিতে গঠন করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
২০১০: জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকারীদের মধ্য হতে ৫ জনের ফাঁসি কার্যকর করা হয় ২৮ জানুয়ারি।
২০১১: টাইম ম্যাগাজিনের আগস্ট সংখ্যায় শীর্ষে থাকা ১২ নারী নেতৃত্বের মধ্যে সপ্তম হন শেখ হাসিনা। এই বছর ৫ সেপ্টেম্বর ভারত-বাংলাদেশ ৬৪ বছরের সীমান্ত সমস্যা সমাধানে চুক্তি স্বাক্ষর করে।
২০১২: জাতিসংঘের ৬৭তম অধিবেশনে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রস্তাবিত শান্তি ও সমৃদ্ধির মডেল সকলের কাছে সমাদৃত হয়।
২০১৩: মুক্তিযুদ্ধে ১৯৭১ সালে যুদ্ধাপরাধের দায়ে গোলাম আজমকে ৯০ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয় ১৫ জুলাই। এই বছর ১২ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে ১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি দেয়া হয় কাদের মোল্লাকে।
২০১৪: এ বছর ৫ জানুয়ারি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় যেখানে ২৩৪ আসনে পাশ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। ১২ জানুয়ারি তৃতীয়বারের মত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। এ বছর ১৭ এপ্রিল দেলোয়ার হোসেন সাইদীকে ১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধে সম্পৃক্ত থাকার দায়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
২০১৫: মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত থাকার দায়ে ১১ এপ্রিল ফাঁসি কার্যকর করা হয় যুদ্ধাপরাধী মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের। ৩১ জুলাই বাংলাদেশ ও ভারতের ছিটমহলগুলোর বাসিন্দাদের ও সীমানা নিয়ে কার্যক্রম শুরু করা হয়। এই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া শেষ হয় ৩০ জুনের মধ্যে। ২২ নভেম্বর আলি আহসান মুজাহেদি এবং সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীকে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
২০১৬: ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে মানবতা বিরোধী অপরাধের দায়ে ১১ মে মতিউর রহমান নিজামির ফাঁসি কার্যকর হয়। একই বছর ৩ সেপ্টেম্বর মানবতা বিরোধী অপরাধে যুক্ত থাকায় মীর কাশেম আলীর ফাঁসি কার্যকর করা হয়। এ বছর জুনে মার্কিন ম্যাগাজিন ফোর্বসে বিশ্বের সর্বোচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ৩৬তম ব্যক্তি হিসেবে শেখ হাসিনার নাম ঘোষণা করেন।
২০১৭: সেপ্টেম্বর মাসে মিয়ানমার থেকে জীবন ভয়ে পালিয়ে আসা ৭ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয় বাংলাদেশ।
২০১৮: ১১ তম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ৭ জানুয়ারি যেখানে বিজয়ী হয়ে চতুর্থবারের মত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা।
অর্জন সমূহ:
১৯৯৮: ইউনেস্কোর ফেলিক্স হোফোয়েট-বোইগনি শান্তি পুরস্কার
১৯৯৮: অল ইন্ডিয়া প্রেস কাউন্সিল থেকে মাদার তেরেসা অ্যাওয়ার্ড
১৯৯৮: মহাত্মা এম.কে. গান্ধী ফাউন্ডেশনের থেকে এম. কে. গান্ধী অ্যাওয়ার্ড
১৯৯৯: জাতিসংঘের ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন (এফএও) থেকে দ্য সেরেস মেডেল
২০০০: র্যানডলফ কলেজ থেকে দ্য পার্ল এস. বাক অ্যাওয়ার্ড
২০০৬: মাদার তেরেসা আজীবন সম্মাননা অ্যাওয়ার্ড
২০১০: ইন্দিরা গান্ধী শান্তি পুরষ্কার
২০১০: শিশু মৃত্যুহার বিষয়ে এমডিজি লক্ষ্য অর্জনে জাতিসংঘ পুরষ্কার
২০১১: নারী ও শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রযুক্তির ব্যবহারের জন্য সাউথ-সাউথ অ্যাওয়ার্ড
২০১২: স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনেশন অ্যান্ড ইমিউনিজেশন (জিএভিআই) এর পক্ষ থেকে জিএভিআই অ্যালায়েন্স অ্যাওয়ার্ড
২০১৩: রোটারি ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে রোটারি শান্তি পুরষ্কার
২০১৩: ২০১৫ সালের আগে ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকার জন্য জাতিসংঘ পুরষ্কার
২০১৪: শিক্ষায় আইসিটি উন্নয়নে এবং স্বাস্থ্য খাতে আইসিটি’র ভূমিকার জন্য সাউথ সাউথ ভিশনারি অ্যাওয়ার্ড
২০১৪: নারী শিক্ষায় অবদান রাখার জন্য জাতিসংঘ নারী বিষয়ক সংস্থা ট্রি অব পিস অ্যাওয়ার্ড
২০১৫: ইউএনইপি’র চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ
২০১৫: আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের থেকে আইসিটি সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট অ্যাওয়ার্ড।
২০১৬: জাতিসংঘ নারী বিষয়ক সংস্থার প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন
২০১৮: রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে সুদূর প্রসারী চিন্তার জন্য দ্য ইন্টার প্রেস সার্ভিসের পক্ষ থেকে আইপিএস ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড
২০১৮: রোহিঙ্গা সমস্যায় ভূমিকা রাখায় গ্লোবাল হোপ কোয়ালিশনের পক্ষ থেকে স্পেশাল ডিস্টিংশন অ্যাওয়ার্ড।
২০১৮: নারী উদ্যোক্তা তৈরি ও নারী শিক্ষায় ভূমিকা রাখার জন্য গ্লোবাল উইমেন সামিটে গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড
২০১৯: শিশু স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনেশন অ্যান্ড ইমিউনিজেশন (জিএভিআই) এর পক্ষ থেকে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
২০১৯: ইনস্টিটিউট অব সাউথ এশিয়ান উইমেন (আইএসএডব্লিউ) এর পক্ষ থেকে নারী ক্ষমতায়নের জন্য ‘লাইফটাইম কন্ট্রিবিউশন’
২০১৯: ইউনিসেফ-এর পক্ষ থেকে চ্যাম্পিয়ন অব ইয়ুথ ডেভলোপমেন্ট
২০১৯: কলকাতা এশিয়াটিক সোসাইটির পক্ষ থেকে ঠাকুর শান্তি পুরষ্কার
২০১৯: ড. কালাম মেমোরিয়াল ইন্টারন্যাশনালের পক্ষ থেকে ড. কালাম মেমোরিয়াল ইন্টারন্যাশনাল এক্সিলেন্সি অ্যাওয়ার্ড